আমার যত দোষ – ‘সম্পর্ক-কানা’
আমি সত্যি বড়ই ক্লান্ত। ঘর- বাহির সামলাইতে সামলাইতে। ভাল হওয়ার এক ব্যর্থ চেষ্টায় প্রতিদিন হয়ে যাচ্ছি খারাপ। কারো না কারো কাছে। ভাল ছেলে, ভাল ছাত্র,
উড়নচণ্ডী
তুমি এমন অন্ধের মতো ভালোবাসো বলেই আমি এমনই উড়নচণ্ডী স্বভাবে ঘর দোর ভুলে হয়ে যাই সন্ন্যাসী তোমার প্রেমে এ এক অন্য দ্বান্দ্বিকতায় ভুগি নিত্য আমি
অসভ্য নাগরিক
এই সভ্য দেশে ভালোবাসার দোষে আমি এক অসভ্য নাগরিক জঞ্জালে খুঁজে ফিরি অঞ্জলি মেঙে নিই গালি খালি খালি শুষে নিয়ে এক নদী জল করি কোলাহল
ব্যর্থ কবি
যদি কোন দিন ভুল করে ফের উড়ে যাই আকাশে খুঁজবে কি কভু আমায় গন্ধ মাখা বাতাসে? আলেয়ায় ফের কাভি উঁকি দেয় মোর প্রতিচ্ছবি জেনে নিও
অভিশাপ
অভিশাপ দাও! তোমার অভিশাপে ধ্বংস হয়ে যাক সকল পুরুষ এ পৃথিবী থেকে চিরতরে- মিয়ে যাক তাদের নাম আর অস্তিত্ব। পুরুষ কখনোই শোধরাবার নয়- যদি পুরুষত্বই
আমার যত দোষ – ‘সম্পর্ক-কানা’
আমি সত্যি বড়ই ক্লান্ত। ঘর- বাহির সামলাইতে সামলাইতে। ভাল হওয়ার এক ব্যর্থ চেষ্টায় প্রতিদিন হয়ে যাচ্ছি খারাপ। কারো না কারো
উড়নচণ্ডী
তুমি এমন অন্ধের মতো ভালোবাসো বলেই আমি এমনই উড়নচণ্ডী স্বভাবে ঘর দোর ভুলে হয়ে যাই সন্ন্যাসী তোমার প্রেমে এ এক
অসভ্য নাগরিক
এই সভ্য দেশে ভালোবাসার দোষে আমি এক অসভ্য নাগরিক জঞ্জালে খুঁজে ফিরি অঞ্জলি মেঙে নিই গালি খালি খালি শুষে নিয়ে
ব্যর্থ কবি
যদি কোন দিন ভুল করে ফের উড়ে যাই আকাশে খুঁজবে কি কভু আমায় গন্ধ মাখা বাতাসে? আলেয়ায় ফের কাভি উঁকি
অভিশাপ
অভিশাপ দাও! তোমার অভিশাপে ধ্বংস হয়ে যাক সকল পুরুষ এ পৃথিবী থেকে চিরতরে- মিয়ে যাক তাদের নাম আর অস্তিত্ব। পুরুষ
ছাই
মরে গেছি হায় – তোমার ঐ চাহনিতে ভালোবেসে হায়- চলো যাই হারিয়ে হাতে-হাত, চোখে চোখ রেখে হবো বিলীন মায়াবী জোছনায়।
রাম অথবা রাবণ
জীবনের ৩৮ টি বসন্ত শেষ।বাংলাদেশের গড় আয়ুষ্কাল অনুযায়ী জীবনের অর্ধেক শেষ।ছোট বেলা থেকে ভিন্ন কেউ হতে চেয়েছিলাম-কিন্তু সময়ের সাথে সাথে